আজ ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। ১৯১০ সালের এই দিনে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সমাজতান্ত্রিক সম্মেলনে জার্মানির নেত্রী ক্লারা জেটকিন ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস... দেশে অর্ধেকের বেশি মেয়ে বাল্য বিবাহের শিকার! সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে জাতিসংঘ বলছে, বিশ্বজুড়ে বাল্য বিয়ে কমছে। কিন্তু কেমন অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে দেখা গেলো, এখনও বাংলাদেশের ৫০ শতাংশের বেশি মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার হন। জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ তার এক প্রতিবেদনে বলছে, গত এক দশকে সারা পৃথিবীতে আড়াই কোটি বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে প্রতি পাঁচজন নারীর মধ্যে একজনের বিয়ে হয় ১৮ বছর হওয়ার আগেই। কিন্তু এক দশক আগে এই সংখ্যা ছিলো প্রতি চারজনে একজন। হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে গত এক দশকে বাল্য বিয়ে পনের শতাংশ কমে এসেছে। ইউনিসেফের রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে। সেখানে ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ের হার প্রায় ৫০ শতাংশ থেকে এখন ৩০ শতাংশে নেমে এসেছে। এদিকে বাংলাদেশে সর্বশেষ ২০১১ সালের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে ৫২ শতাংশ মেয়ে বাল্য বিয়ের শিকার হতো। এই সংখ্যা কমে এলেও এখনও সেটা ৫০ শতাংশের উপরেই রয়ে গেছে।
আজ ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস।
১৯১০ সালের এই দিনে ডেনমার্কের
কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক
সমাজতান্ত্রিক সম্মেলনে জার্মানির নেত্রী
ক্লারা জেটকিন ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী
দিবস...
দেশে অর্ধেকের বেশি মেয়ে বাল্য বিবাহের শিকার!
সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে জাতিসংঘ বলছে, বিশ্বজুড়ে বাল্য বিয়ে কমছে।
কিন্তু কেমন অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে দেখা গেলো, এখনও বাংলাদেশের ৫০ শতাংশের বেশি মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার হন।
জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ তার এক প্রতিবেদনে বলছে, গত এক দশকে সারা পৃথিবীতে আড়াই কোটি বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে প্রতি পাঁচজন নারীর মধ্যে একজনের বিয়ে হয় ১৮ বছর হওয়ার আগেই। কিন্তু এক দশক আগে এই সংখ্যা ছিলো প্রতি চারজনে একজন।
হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে গত এক দশকে বাল্য বিয়ে পনের শতাংশ কমে এসেছে। ইউনিসেফের রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে। সেখানে ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ের হার প্রায় ৫০ শতাংশ থেকে এখন ৩০ শতাংশে নেমে এসেছে।
এদিকে বাংলাদেশে সর্বশেষ ২০১১ সালের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে ৫২ শতাংশ মেয়ে বাল্য বিয়ের শিকার হতো। এই সংখ্যা কমে এলেও এখনও সেটা ৫০ শতাংশের উপরেই রয়ে গেছে।
১৯১০ সালের এই দিনে ডেনমার্কের
কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক
সমাজতান্ত্রিক সম্মেলনে জার্মানির নেত্রী
ক্লারা জেটকিন ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী
দিবস...
দেশে অর্ধেকের বেশি মেয়ে বাল্য বিবাহের শিকার!
সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে জাতিসংঘ বলছে, বিশ্বজুড়ে বাল্য বিয়ে কমছে।
কিন্তু কেমন অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে দেখা গেলো, এখনও বাংলাদেশের ৫০ শতাংশের বেশি মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার হন।
জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ তার এক প্রতিবেদনে বলছে, গত এক দশকে সারা পৃথিবীতে আড়াই কোটি বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে প্রতি পাঁচজন নারীর মধ্যে একজনের বিয়ে হয় ১৮ বছর হওয়ার আগেই। কিন্তু এক দশক আগে এই সংখ্যা ছিলো প্রতি চারজনে একজন।
হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে গত এক দশকে বাল্য বিয়ে পনের শতাংশ কমে এসেছে। ইউনিসেফের রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে। সেখানে ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ের হার প্রায় ৫০ শতাংশ থেকে এখন ৩০ শতাংশে নেমে এসেছে।
এদিকে বাংলাদেশে সর্বশেষ ২০১১ সালের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে ৫২ শতাংশ মেয়ে বাল্য বিয়ের শিকার হতো। এই সংখ্যা কমে এলেও এখনও সেটা ৫০ শতাংশের উপরেই রয়ে গেছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন